টমেটো আমাদের দেশে শীতকালিন একটি সবজি। বর্তমানে গ্রীষ্মকালেও এটি পাওয়া যায়। টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক। সারাদেশে সবজি এবং সালাদ হিসেবে ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ টমেটোর বেশ চাহিদা । ক্ষুদ্র ও মাঝারি চাষীদের জন্য এটি একটি বিশেষ অর্থকরী সবজি হিসেবে চলে আসছে।
সবজি হিসাবে এর ব্যবহার ছাড়াও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পেও এর ব্যবহার সুপরিচিত। দেশের বাজারের চাহিদা মিটিয়ে টমেটো রপ্তানিরও প্রচুর অর্থ উপার্জন করে আসছে। রান্নার উপকরণ হিসেবে এবং খাবারের সাথে টমেটো সসও বেশ পরিচিত হয়ে আসছে।
সর্বত্রই এটি জনপ্রিয় কারন এর আকর্ষণীয়তা, ভাল স্বাদ, উচ্চ পুষ্টিমান এবং বহুবিধ উপায়ে ব্যবহারযোগ্যতা । টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে আমিষ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি রয়েছে। আর এই টমেটোতে লাইকোপেন নামে বিশেষ উপাদান রয়েছে, যা ফুসফুস, পাকস্থলী, কোলন, স্তন, মূত্রাশয়, প্রোস্টেট ইত্যাদি দেহের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
টমেটো ছাড়া রান্নাঘর অসম্পূর্ণ বলে মনে করা হয়। সবজি হিসেবে এর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এটি শুধু স্বাদই বাড়ায় না স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। টমেটোতে বিদ্যমান গুণাবলীর কারণে এটিকে সুপার ফুড হিসেবে গণ্য করা হয়। তাই এই পোস্টে আমরা এই শক্তিশালী টমেটো খাওয়ার উপকারিতা, পুষ্টিগুণ, ব্যবহার এবং অপকারিতা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করবো ।
কদবেল খাওয়ার উপকারিতা সর্ম্পকে জানতে ক্লিক করুন।
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা অনেক। টমেটো কোনও গুরুতর রোগের নিরাময় নয়। এটি শুধুমাত্র কিছু পরিমাণে তাদের উপসর্গ কমাতে পারে।
দাঁত ও হাড় সুস্থ রাখতে টমেটোর উপকারিতা অনেক । টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে লাইকোপিন রয়েছে, যা হাড়ের ক্ষয় থেকে রক্ষা করতে পারে।এছাড়াও টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে। শরীরের 99 শতাংশের বেশি ক্যালসিয়াম হাড় এবং দাঁতে জমা হয়, যা শরীরকে শক্তিশালী রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এমন পরিস্থিতিতে, এটা বিশ্বাস করা যেতে পারে যে টমেটো খাওয়া দাঁত ও হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী হতে পারে।
টমেটো খেলে চোখের রোগ এড়ানো যায়। টমেটোতে আছে ভিটামিন সি যা চোখের জন্য উপকারি। টমেটো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে ভিটামিন-সি কোষকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি চোখকে রোগমুক্ত রাখতেও সহায়ক হতে পারে।
NCBI-এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত গবেষণা অনুসারে, টমেটোর রস শরীরের ওজন এবং চর্বি কমাতে পারে। এছাড়া, টমেটো ফাইবারের একটি ভাল উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়। একই সময়ে, ফাইবার ওজন নিয়ন্ত্রণে অনেকাংশে সহায়ক হতে পারে। যদি কেও ওজন কমাতে চায় তাহলে টমেটোর রস অন্যতম উপাদান।
ডায়াবেটিসের সমস্যা সমাধানে টমেটোর উপকারিতা দেখা যায়। টমেটো রক্তে গ্ল্কোজের মাত্রা কমাতে সহায়ক হতে পারে।
এছাড়াও, টমেটোর রস লাইকোপিন, বিটা-ক্যারোটিন, পটাসিয়াম, ভিটামিন সি, ফ্ল্যাভোনয়েড, ফোলেট রয়েছে এবং ভিটামিন ই সমৃদ্ধ, যা ডায়াবেটিসের ঝুঁকির অগ্রগতি রোধ করতে পারে।
লাল টমেটোতে লাইকোপিন পাওয়া যায় যা ক্যারোটিনয়েড। এই যৌগ ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কেমোপ্রেভেন্টিভ বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করতে পারে। এছাড়াও, লাইকোপিনে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-কার্সিনোজেনিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা ক্যান্সারকে বাড়তে বাধা দিতে সাহায্য করতে পারে। এর ভিত্তিতে ধারণা করা যায় টমেটো খাওয়ার ফলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমতে দেখা যায়।
যাইহোক, আমরা এটা পরিষ্কার করতে চাই যে ক্যান্সার একটি মারাত্মক রোগ। এই ক্ষেত্রে, এর জন্য চিকিৎসা নিন। ঘরোয়া উপায়ে এই রোগ সারানো সম্ভব নয়।
উচ্চ রক্তচাপ সমস্যা সমাধানে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা আছে। লাল টমেটোর ভিতরে পাওয়া বিদ্যমান পুষ্টি রক্তচাপ কমাতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
টমেটোর ঔষধি গুণের কারণে গর্ভাবস্থায়ও এর ব্যবহার উপকারী হতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ফোলেট থাকে, যা অনাগত ভ্রূণকে নিউরাল টিউবের ত্রুটি, অর্থাৎ মেরুদন্ড এবং মস্তিষ্ক সম্পর্কিত রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। এই ভিত্তিতে, এটি বলা যেতে পারে যে টমেটোর বৈশিষ্ট্যগুলি গর্ভাবস্থায় মহিলাদের প্রচুর পরিমাণে উপকার করতে পারে।
টমেটোর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে কথা বললে, এটি ব্যথা থেকেও মুক্তি দিতে পারে। প্রকৃতপক্ষে, টমেটো ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ, যা ব্যথানাশক বৈশিষ্ট্য প্রদর্শন করতে পরিচিত। এই কারণেই ব্যথাজনিত সমস্যার জন্য টমেটো ব্যবহার করা উপকারী বলে বিবেচিত হতে পারে।
বৈজ্ঞানিক গবেষণা নিশ্চিত করেছে যে টমেটোতে কার্ডিও-প্রতিরক্ষামূলক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এতে আছে লাইকোপিন, বিটা-ক্যারোটিন, ফোলেট, পটাসিয়াম, ভিটামিন-সি, ফ্ল্যাভোনয়েড এবং ভিটামিন-ই এর পুষ্টিগুন। এসব গুণের কারণে টমেটো কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ প্রতিরোধে সহায়ক। কোলেস্টেরল ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
টমেটো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে পারে। টমেটোতে উপস্থিত ক্যারোটিনয়েড একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এইভাবে উন্নত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও টমেটোর বৈশিষ্ট্যে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে
টমেটো রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধে সহায়ক। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় পাওয়া গেছে যে টমেটোতে উপস্থিত লাইকোপিন কোলেস্টেরল কমানোর পাশাপাশি রক্তের জমাট বাঁধা প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে। এর ভিত্তিতে, এটি বিশ্বাস করা যেতে পারে যে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা রক্তের জমাট বাঁধা প্রতিরোধে দেখা যায়।
টমেটো এবং টমেটো দিয়ে তৈরী পণ্য পটাসিয়াম সমৃদ্ধ। পটাসিয়াম শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলির মধ্যে একটি। একটি পটাসিয়াম-সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করা পেশী গঠনে সাহায্য করতে পারে। যদিও টমেটোর রস নিজেই টমেটো থেকে তৈরি করা হয়, টমেটোর রস পান করার উপকারিতাগুলি পেশী তৈরিতেও সাহায্য করে।
হজমের সমস্যায় টমেটো খেলে উপকার পাওয়া যায়। NCBI-এর গবেষণা অনুসারে, টমেটোতে লাইকোপিন পাওয়া যায়, যা পরিপাকতন্ত্রের জন্য উপকারি । একই সময়ে, অন্য একটি গবেষণা অনুসারে, টমেটোকে ক্লোরাইডের একটি ভাল উৎস হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যা পাকস্থলীর একটি অপরিহার্য অঙ্গ, যা শরীরের তরলের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য প্রয়োজন। এই ভিত্তিতে, এটা অনুমান করা যেতে পারে যে টমেটো হজমের জন্য ভাল হতে পারে।
গবেষণা অনুসারে, টমেটোতে উপস্থিত লাইকোপিন অ্যালকোহলযুক্ত লিভারের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। টমেটো খাওয়ার মাধ্যমে লিভার ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করা যেতে পারে। টমেটো এবং টমেটোর রসের উপকারিতা লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো হতে পারে।
টমেটো খাওয়া মস্তিষ্কের জন্য খুবই উপকার। টমেটোতে উপস্থিত লাইকোপিন অ্যালঝাইমার এর মতো গুরুতর রোগ প্রতিরোধেও সহায়ক হতে পারে । একই সময়ে, টমেটোতে উপস্থিত ভিটামিন সি নিউরোট্রান্সমিটার, নরপাইনফ্রাইন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। ভিটামিন সি এর পরিমাণ কম হলে, এটি একজন ব্যক্তির মেজাজের পাশাপাশি মস্তিষ্কের উপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে। এর ভিত্তিতে বলা যায় টমেটোর ঔষধি গুণ মস্তিষ্কের জন্য ভালো ।
টমেটো ত্বকের জন্য অনেক উপকারি উপাদান। এতে পাওয়া লাইকোপিন ত্বকে UV রশ্মি সুরক্ষা প্রদানের পাশাপাশি রোদে পোড়া সমস্যায় সহায়ক হতে পারে। শুধু তাই নয়, লাইকোপেন সমৃদ্ধ টমেটো একটি দুর্দান্ত ক্লিনজার হিসাবেও কাজ করতে পারে, যা ত্বকের ময়লাকে দূর করতে সাহায্য করে।
লাল টমেটো চুলের জন্য উপকারী । টমেটো ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ, যা চুল পড়া রোধে সহায়ক । একই সময়ে, টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ রয়েছে, যা চুলকে চকচকে ও মজবুত রাখতে অনেক কার্যকরী প হতে পারে।
চর্মরোগের জন্য টমেটো অত্যন্ত কার্যকারি উপাদান। আপনার ত্বকে যদি কোনো সমস্যা হয়ে থাকে, তবে টমেটোর ব্যবহার করে দেখতে পারেন। আশা করি উপকার পাবেন। চর্মরোগ নিরাময়ে টমেটোর রস একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাজ করে থাকে। একটি টাটকা টমেটো নিয়ে তার রস করে। তারপর সে রস ত্বকের যে স্থানটি রোগাক্রান্ত সেখানে মাখিয়ে রাখুন। এভাবে দিনে দুই থেকে তিনবার মাখিয়ে রাখলে। দেখবেন আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
টাটকা টমেটো কেটে টুকরো টুকরো করার পর সেগুলো থেকে রস করে নেন। তারপর এই রসের সাথে খানিকটা চিনি মেশান। এই চিনিমিশ্রিত রস প্রতিদিন মুখে মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। এতে মুখের ত্বক মসৃণ ও কোমল হবে। বয়স বাড়তে থাকলে মানুষের মুখে যে বয়সের ছাপ পড়ে, এই টমেটো দেওয়ার ফলে সেই ছাপ দূর করা যেতে টমেটো সাহায্য করবে।
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা যে কোন রোগীর জন্য অনেক কঠিন একটা সমস্যা। তাই এখন থেকে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একটি বা দুটি টমেটো খাবেন। সাথে কিছু চিনিও মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অনেক ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে সাহায্য করবে।
যারা রক্ত স্বল্পতা ভুগছেন, তাদের জন্য টমেটো বেশ উপকারী একটি সবজি বা ফল। একটি আপেল, একটি টমেটো এবং ১৫ গ্রাম তিল একসাথে খাবেন। প্রতিদিন এক বা দুইবার খেতে পারেন। এতে রক্ত স্বল্পতার সমস্যা অনেকটাই দূর হতে পারে।
আমাদের অনেকের মুখগহ্বরে মাঝে মাঝে ক্ষতের সৃষ্টি হয়। এই সমস্যা অনেকের হয়ে থাকে। টমেটো রস আমাদের সাহায্য করতে পারে। প্রতিদিন সকাল ও সন্ধ্যায় একবার করে টমেটোর রস খান। দেখবেন, দিন কয়েকের মধ্যে ক্ষত দূর হয়ে যাবে।
সর্দি-কাশি প্রতিরোধেও টমেটো বেশ কার্যকর। সর্দি-কাশি হলে এক বা দুটি টমেটো নিয়ে স্লাইস করে অল্প চিনি বা অল্প লবণ দিয়ে পাত্রে গরম করে স্যুপ তৈরি করে খেতে পারেন। এর ফলে সর্দি-কাশিতে উপকার পাবেন।
গায়ের তাপমাত্রা নানান কারণে বাড়তে পারে। সামান্য জ্বর হলে টমেটো খেলেই আরাম পেতে পারেন।
ভিটামিন সির অভাবে মাড়ি থেকে যদি রক্তপাত হয়। টমেটোতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। তাই প্রতিদিন একটি করে টমেটো খেলে মাড়ি থেকে যদি রক্তপাতের বিষয় থাকে উপকার পাবেন।
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা জানার পাশাপাশি টমেটোর অপকারিতা সম্পর্কেও সচেতন হওয়া জরুরি, কারণ এটি অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া ক্ষতিকর হতে পারে। তাই আমরা এখানে টমেটোর অপকারিতাগুলো বলছি, যা নিম্নরূপ:
কেউ হৃদরোগের ওষুধ সেবন করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই টমেটো খাওয়া উচিৎ। আসলে, টমেটো পটাসিয়াম সমৃদ্ধ বলে পরিচিত। এটি রক্তে পটাসিয়ামের মাত্রা বাড়াতে পারে, যা কার্ডিওভাসকুলার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
শুধু তাই নয়, কেউ যদি কিডনি সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে টমেটো খাওয়ার আগে একবার চিকিৎসকের পরামর্শও নেওয়া উচিৎ।
গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্স ডিজিজের সমস্যায় টমেটো খাওয়া বাঞ্ছনীয় নয়। টমেটোতে উপস্থিত অ্যাসিড এই সমস্যাটিকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে।
টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা দুটোই আছে। এমন পরিস্থিতিতে টমেটোর অপকারিতা এড়িয়ে টমেটো খাওয়ার উপকারিতা পেতে চাইলে তা সীমিত পরিমাণে খান। এর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল এটি একা বা অন্যান্য সবজির সাথে একত্রে রান্না করা যায়। এছাড়াও টমেটো স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বক ও চুলের জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে এখন আপনি নির্দ্বিধায় আপনার ডায়েটে টমেটো অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
2 Comments
শসা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা।এর অসাধারন গুণাবলি।2023 - healthtips
[…] ট্মেটো খাওয়ার উপকারিরা সর্ম্পকে জানতে ক্লিক করুন। […]
কমলার উপকারিতা ও অপকারিতা। এর অসাধারন পুষ্টিগুণ।2023 - healthtips
[…] আমরা জেনে নেব কমলালেবুর উপকারিতা […]